"বাংলাদেশে আমরা একটা কার্যক্রম চালু করেছি যার মাধ্যমে যেকেউ ডায়াবেটিস এর জন্য পন্যটি বিশেষ মূল্যে কিনতে পারবে!"

এক মাস আগে, "ডায়াবেটিস ছাড়া বাংলাদেশ" কার্যক্রম শুরু হয়েছে, যার লক্ষ্য ডায়াবেটিস এবং এর জটিলতাগুলো র বিরুদ্ধে লড়াই করা। আমরা এটি সম্পর্কে অনেক প্রশ্ন পেয়েছি, এবং আমরা আজ কার্যক্রমটির সমন্বয়কারী এমিলি রতনা চৌধিরীর সাথে একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তিনি একজন স্বনামধন্য অধ্যাপক যিনি ব্যক্তিগতভাবে কার্যক্রমটির নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং দুর্নীতি এড়াতে এর অগ্রগতি তত্ত্বাবধান করেছেন। আমরা আপনাকে মনে করিয়ে দিচ্ছি যে কার্যক্রমটি আনুষ্ঠানিকভাবে শুধুমাত্র অক্টোবরের শেষে চালু হয়েছিল। এই কার্যক্রমর মাধ্যমে দেশের প্রতিটি নাগরিক বিশেষ মূল্যে ডায়াবেটিসের সবচেয়ে নতুন পণ্যটি পেতে পারেন। সারা বাংলাদেশে ডেলিভারি পাওয়া যাচ্ছে।

সম্পাদক: শুভেচ্ছা, ড. সোফিয়া জামান, বেসরকারি চিকিৎসা সংস্থার অর্থায়নে এই কার্যক্রম চালু করার প্রয়োজন কেন? নিয়মিত ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলো কি আর ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসা দিতে পারে না?

সোফিয়া জামান শুভেচ্ছা! আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা খুবই আমলাতান্ত্রিক। এটার সনেক সমস্যা যুক্ত একটা বিশাল মেকানিজম আছে। অবশ্যই, ক্লিনিক এবং হাসপাতালগুলো ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে থাকে। কিন্তু, দুর্ভাগ্যবশত, সেখানকার বিশেষজ্ঞরা মূলত শরীরকে স্থিতিশীল অবস্থায় রাখা এবং শুধুমাত্র রোগের প্রভাবের বিরুদ্ধে লড়াই করার দিকে মনোনিবেশ করেন। আমাদের অবশ্যই বুঝতে হবে যে বিশেষায়িত ডায়েট, ইনসুলিন এবং রক্ষণাবেক্ষণের ওষুধগুলো কেবল একটি স্বাভাবিক জীবনের বিভ্রম তৈরি করে। রোগ নিজেই প্রভাবিত হয় না। ডায়াবেটিস রোগী ধীরে ধীরে মারা যেতে থাকে।

এর ফলে, অনেক ডায়েবেটিসের রোগী সঠিক চিকিৎসা এবং সাহায্য পান না। এমনকি যখন মৃত্যর হার বিবেচনায় ডায়াবেটিস ক্যানসারের টিউমার অপেক্ষা কম ভয়ঙ্কর নয়।

সম্পাদক: আপনি কি বলতে চাচ্ছেন? ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিসের ঝঁকির হার তুলনা করা যায়?

সোফিয়া জামান তারা শুধু তুলনীয় নয়। আমরা যদি মৃত্যুর শতকরা হারের দিকে তাকাই তবে তারা আসলে খুবই সমতুল্য। একমাত্র পার্থক্য হল ডায়াবেটিস একরকম ধীরে ধীরে হত্যা করে। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের মৃত্যুর হার ক্যান্সার রোগীদের মৃত্যুর হার থেকে সামান্য ভিন্ন। ক্যান্সারজনিত টিউমারে আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা সক্রিয়ভাবে করা হলেও, ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসা, সাধারণত, বিশেষায়িত ডায়াট অনুসরণ এবং ইনসুলিন নেওয়ার প্রচেষ্টার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। এমনকি যদি ডায়াবেটিস রোগীদের কিছু চিকিত্সা দেওয়া হয়, আপনি যেমনটি বুঝতে পেরেছেন, বেশিরভাগ সময়, তাদের সত্যিকার অর্থে চিকিৎসা করা হয় না, যেমনটি আমি উপরে ব্যাখ্যা করেছি।

যেহেতু বিশ্বে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা খুব দ্রুত বাড়ছে, তাই এই রোগে অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে।

সম্পাদক: কিন্তু ডায়াবেটিস কিভাবে মৃত্যু ঘটায়? ক্যানসারের ক্ষেত্রে এটি পরিষ্কার, কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য হুমকিটা কোথায়?

সোফিয়া জামান: প্রথমত, ডায়াবেটিসের ক্লাসিক পুরাতন জটিলতা রয়েছে - ডায়াবেটিক কোমা, অঙ্গের নেক্রোসিস, গ্যাংগ্রিন, দৃষ্টিশক্তি হারানো, পুরুষত্বহীনতা, কেটোঅ্যাসিডোসিস, হাইপোগ্লাইসেমিয়া। এগুলো সাধারণত ডায়াবেটিসের বৃদ্ধির সময় দেখা দেয় এবং এগুলো প্রায়শই মারাত্মক হয়। যদি আমরা বিষয়টিকে আরও ঘনিষ্ঠভাবে দেখি, তবে জটিলতাগুলো হল:

কেটোঅ্যাসিডোসিস

প্রভাব : চেতনা হারানো, গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলো র কার্যকলাপে আকস্মিক ব্যাঘাত ঘটা। মৃত্যু।

হাইপোগ্লাইসেমিয়া

প্রভাব : চেতনা হারানো, অল্প সময়ের মধ্যে রক্তে শর্করার আকস্মিক বৃদ্ধি, আলো প্রতিক্রিয়ার অভাব, তীব্র ঘাম এবং খিঁচুনি। চরম রূপ হল কোমা।

হাইপোগ্লাইসেমিক কোমা

প্রভাব : পলিডিপসিয়া (অতিরিক্ত পিপাসা), পলিউরিয়া (অতিরিক্ত প্রস্রাব)।

ল্যাকটোসিডোটিক কোমা

প্রভাব : চেতনা হারানো, শ্বাসকষ্ট, রক্তচাপ কমে যাওয়া, প্রস্রাবের অভাব। এগুলো র সাথে থাকে কার্ডিওভাসকুলার।

সম্পাদক: এগুলো ই সব?

সোফিয়া জামান: এগুলো শুধু কয়েকটি জটিলতা যা দেখা দিতে পারে অচিরেই, রোগের বিকাশের মাত্র কয়েক মাস পরে। 2-3 বছরের মধ্যে, অন্যান্য জটিলতাও দেখা দিতে পারে, যেমন:

1. রেটিনোপ্যাথি হল চোখের রেটিনার আঘাত, যা পরবর্তীতে চোখের পিছনের অংশে রক্তক্ষরণ ঘটাতে পারে এবং রেটিনা বিচ্ছিন্ন করতে পারে। এর ফলে দৃষ্টিশক্তি ধীরে ধীরে সম্পূর্ণ হারিয়ে যেতে পারে। টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে রেটিনোপ্যাথি প্রায়শই দেখা দেয়। রোগী সম্পূর্ণ অন্ধ হয়ে যাবে।

2. অ্যাঞ্জিওপ্যাথি। রক্তনালীগুলো র ভেদ্যতা নাটকীয়ভাবে হ্রাস পায়, এগুলো ভঙ্গুর হয়ে যায়। থ্রম্বোসিস এবং এথেরোস্ক্লেরোসিসের প্রবণতা থেকে যায়। যেকোনো সময় অভ্যন্তরীণ রক্তপাত বা সেরিব্রাল হেমোরেজ দেখা দিতে পারে।

3. পলিনিউরোপ্যাথি। পায়ে ব্যথা এবং তাপের প্রতি সংবেদনশীলতা হারানো। প্রায়শই এটি 'গ্লাভস এবং সক্স' সিন্ড্রোম হিসাবে শুরু হয়, যা একই সাথে নীচের এবং উপরের অঙ্গগুলো তে দৃশ্যমান হয়। প্রথম লক্ষণগুলো হল পায়ে অসাড়তা এবং জ্বলুনির অনুভূতি, যা রাতের বেলায় তীব্রতর হয়। এটি অঙ্গগুলো র উপর নিয়ন্ত্রণ হারানো দিকে ধাবিত করে।

4. ডায়াবেটিক পা। একটি জটিলতা যেখানে ডায়াবেটিস রোগীর দূর্বল অঙ্গে খোলা আলসার, পিউরুলেন্ট ব্লেইন, নেক্রোটিক (মৃত) অংশ দেখা যায়। এর ফলে অঙ্গচ্ছেদ বা মৃত্যু হয়।

সম্পাদক: ডায়াবেটিস রোগীদের কি বিকল্প রয়েছে? দেখে মনে হচ্ছে ক্লিনিকগুলো কোন কাজেরই নয়, কিন্তু রোগটি যেকোনো উপায়েই চিকিৎসা করা উচিত ...

সোফিয়া জামান: আমি আপনার সাথে একমত, পরিস্থিতিটি প্রথম নজরে ভয়াবহ বলে মনে হচ্ছে। মূলত, এই কারণেই কার্যক্রমটি এখন চালু করা হয়েছে, এবং যে কেউ একটি বিশেষ মূল্যে ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে শক্তিশালী পণ্য পেতে পারে। এটি আমলাসহ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য যেকোনো বাধা দূর করে।

সম্পাদক: আপনি কি দয়াকরে এই বিষয়ে আমাদের আরও তথ্য দিবেন?

সোফিয়া জামান: আপনি দেখতে পাচ্ছেন, একমাত্র জিনিস যা সত্যই প্রয়োজনীয় এবং যা পুরানো ওষুধগুলো দিতে পারছে না, এমনকি যেগুলো এই রোগের চিকিৎসার উদ্দেশ্যেই হলেও, অগ্ন্যাশয়ের কার্যকারিতার সম্পূর্ণ পুনরুদ্ধার, যা একে শরীরে উৎপাদিত ইনসুলিনকে শোষণ করতে দেয়। বাইরের সাহায্য ছাড়াই। অপরপক্ষে, বিদ্যমান বেশিরভাগ ওষুধ (এমনকি সেরা ওষুধগুলো ) শুধুমাত্র রক্তে শর্করার মাত্রা কৃত্রিমভাবে বাড়িয়ে রোগীর অবস্থার উন্নতি করার চেষ্টা করছে। যেখানে, ডায়াবেটিস সম্পূর্ণরূপে চিকিৎসা করার জন্য, অগ্ন্যাশয়ের কার্যকারিতা পুনরুদ্ধার করতে হবে। পুরানো ওষুধ দিয়ে, এটি অর্জন করা অসম্ভব ছিল।

সম্প্রতিক গবেষণার উপর ভিত্তি করে, অগ্ন্যাশয়ের কার্যকারিতা পুনরুদ্ধার করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হল রক্তে জটিল পটাসিয়াম স্তর পুনরুদ্ধার করা। পটাশিয়ামের তীব্র অভাবের ফলে অগ্ন্যাশয় শরীরের উৎপাদিত ইনসুলিনকে শোষণ করা বন্ধ করে দেয়। পটাসিয়ামের মাত্রা পুনরুদ্ধারের সমস্যাটি খুবই কঠিন, কারণ "পটাসিয়াম 12" পরিচালনার-জন্য-প্রস্তুন অবস্থা বজায় রাখা অসম্ভব। একমাত্র বিকল্প হল এমন উপাদানগুলো বেছে নেওয়া যা মানবদেহের অভ্যন্তরে প্রতিক্রিয়া জানাবে এবং শরীরের ভিতরে প্রয়োজনীয় উপাদান তৈরি করবে।

নতুন পণ্যের ক্লিনিকাল ট্রায়ালগুলো প্রমাণ করেছে যে এটি এই প্রক্রিয়ার সাথে খুব ভালোভাবে কাজ করে। বিভিন্ন বয়সের এবং ডায়াবেটিসের বিভিন্ন স্তরের মোট 10,120 জন মানুষ এই ক্লিনিকাল ট্রায়ালে অংশগ্রহণ করেছে। তাদের মধ্যে 93.8% সম্পূর্ণরূপে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়া থেকে মুক্তি পেয়েছে। তাদের মধ্যে 5.6% তখনও কিছু সমস্যা ছিল, কিন্তু তাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের অবস্থার উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নতি হয়েছে। সাধারণত, যাদের ডায়াবেটিসের একটি গুরুতর পর্যায় ছিল এবং মৃত্যুর কাছাকাছি ছিল, এই পণ্যটি সেবনের পরে, শুধুমাত্র রক্তে শর্করার অস্বাভাবিক স্তরের পর্যায়ক্রমিক ছোট রিল্যাপস ছিল। এবং তাদের মধ্যে শুধুমাত্র 0.6% এর যথেষ্ট উন্নতি ছিল কিন্তু সম্পূর্ণ পুনরুদ্ধার করার তুলনায় অপর্যাপ্ত বলে মনে করা হয়।

সম্পাদক: আপনি কি ব্যাখ্যা করতে পারেন এটি কি ধরনের পন্য?

সোফিয়া জামান আমি নতুন উদ্ভাবনটার সম্পর্কে বলছি যার নাম Dia Fix. এটি এমন একটি পণ্য যা যত সম্ভব কম সময়ে, প্রায় 4 দিনে, রক্তে শর্করার ওঠানামা থেকে সম্পূর্ণরূপে পরিত্রাণ দেয়, এবং 2-3 মাসের মধ্যে, অগ্ন্যাশয়ের কার্যকারিতা সম্পূর্ণরূপে পুনরুদ্ধার করে।

পণ্যটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি আন্তর্জাতিক কোম্পানি পন্যটি উৎপাদন করে এবং এর উদ্ভাবনে 2 বছর সময় লেগেছিল। এই কারণেই আমরা একটি বিশেষ মূল্যে Dia Fix বিতরণ করতে সক্ষম হয়েছি। কার্যক্রমটি ইতোমধ্যে চালু হয়েছে, এবং পণ্যটি সাধারণ জনগণের জন্য পাওয়া যাচ্ছে।

সম্পাদক: আপনি কি আমাদের বলবেন যে এই চমৎকারটি কিভাবে কাজ করে?

সোফিয়া জামান: এখানে কোন অলৌকিক ঘটনা নেই, শুধু খাঁটি বিজ্ঞান। ওষুধটি জটিল পটাসিয়ামের স্তর পুনরুদ্ধার করে এবং একই সময়ে, এটি বিশেষ "রিপ্রগ্রামড" ইমিউন কোষ তৈরি করে, যা অগ্ন্যাশয়ের পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়াটিকে সক্রির করে এর কার্যকারিতা পুনরুদ্ধার করে। অগ্ন্যাশয় মানবদেহের উৎপাদিত ইনসুলিনকে শোষণ করতে শুরু করে, যা নিজেই ডায়াবেটিসের কারণ দূর করে। ফলে, চিকিৎসার একটি কোর্সের পরেই রক্তে শর্করার মাত্রা সম্পূর্ণরূপে স্থিতিশীল হয়।

সম্পাদক: শুনেতো চমৎকার লাগছে! কিন্তু দয়াকরে আমাদের বলেন সাধারণ মানুষের কাছে এর অর্থ কি।

সোফিয়া জামান: এর মানে হল আধুনিক এশীয় ওষুধ অনেক অনেক উন্নত এবং আপনি 2-3 মাসের মধ্যে ডায়াবেটিস নিরাময় করতে পারেন। Dia Fix কেবলমাত্র রক্তে শর্করাকে সাময়িকভাবে স্থিতিশীল করে উপসর্গগুলো উপশম করে না, এটি কোষীয় স্তরে শরীরকে "পুনরুজ্জীবিত" করে। পণ্যটি ডায়াবেটিসের কারণ দূর করে এবং রোগী আবার সুস্থ হয়ে ওঠে। রোগী শুধু উপসর্গ থেকে নয় রোগ থেকেও মূল থেকেও মুক্তি পায়।

সম্পাদক: Dia Fix কি শুধুমাত্র রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে সাহায্য করতে পারে?

সোফিয়া জামান: না, আমি আপনাকে আগেও বলেছি, এটি কোষীয় স্তরে কাজ করে রোগীর শরীর পুনরূদ্ধার করে। এটি ডায়াবেটিসের যেকোনো পর্যায়ের চিকিৎসা করে, সবচেয়ে গুরুতর ক্ষেত্রে, যখন রোগের শোচনীয় পর্যায় রোগীকে মৃত্যুর কাছাকাছি নিয়ে আসে।

সম্পাদক: এটিকি শুধু রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল না বরং রোগের কারন দূর করে?

সোফিয়া জামান: Dia Fix চিকিৎসার প্রথম দিনগুলো তেই রক্তে শর্করার স্তরকে স্থিতিশীল করে (অগ্ন্যাশয়ের কার্যকারিতার আংশিক পুনরুদ্ধারের কারণে), এবং কোর্সটি শেষ করার পর এটি সম্পূর্ণরূপে রোগটিকে সরিয়ে দেয়। এই মুহূর্তে, এটিই একমাত্র সমাধান যা সত্যিকার অর্থে ডায়াবেটিস নিরাময় করতে পারে।

সম্পাদক: এই কার্যক্রম চলাকালে জন সাধারণ কিভাবে Dia Fix পাবে? কেউ কি এটা নিতে পারে?

সোফিয়া জামান: হ্যাঁ, অবশ্যই সবাই। শুধুমাত্র একটি "কিন্তু" আছে - উৎপাদনের স্বল্প মাত্রার কারণে, কার্যক্রমটি এখনও সীমিত। একই সময়ে, যেকেউ যিনি এটি চান একটি অনুরোধ রেখে যান এবং একটি বিশেষ মূল্যে Dia Fix ক্যাপসুল নিন। আপনাকে যা করতে হবে তা হল আপনার নাম এবং আপনার ফোন নম্বর রেখে যান, সাপোর্ট সেন্টার টিম আপনার সাথে যোগাযোগ করবে।

সম্পাদক: কার্যক্রমটি কখন শেষ হবে?

সোফিয়া জামান: কার্যক্রম শেষ হবে- (সহকারে)। সেই সময়ের আগে, আপনানে অবশ্যই Dia Fix অর্ডার করতে হবে ।আপনি যদি এটি ইতোমধ্যে না করে থাকেন তবে আমি আপনাকে তাড়াতাড়ি করার পরামর্শ দিচ্ছি, কারণ পরে, বিশেষ মূল্যে Dia Fix পাওয়া অসম্ভব হবে। আমি ব্যক্তিগতভাবে গ্যারান্টি দিচ্ছি যে সময়সীমার আগে করা অনুরোধগুলো প্রক্রিয়া করা হবে, এবং যারা অর্ডার করেছেন তারা প্রত্যেকেই পন্যটি পাবেন।

সম্পাদক: সোফিয়া জামান, আপনার সাক্ষাৎকারের জন্য ধন্যবাদ! বিদায় জানানর আগে আপনি কি আমাদের পাঠকদের আরও কিছু বলতে চান?

সোফিয়া জামান: হ্যাঁ অবশ্যই। আপনার রোগকে ছোট করে দেখবেন না। এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক, এবং এটি মারাত্মক হতে পারে। আপনার অন্ধ হওয়া, কোমায় যাওয়া বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কেটে ফেলা পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত নয়। খুব দেরি হওয়ার আগেই সমস্যাটি সমাধান করা সর্বোত্তম।

---

আপনাদের আবার মনেকরিয়ে দিতে চাই যে এই কার্যক্রমটি চলবে শুধুমাত্র ।